একজন মানুষের শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো কিডনি।
সাধারণত একটি মানুষের শরীরে দুইটি কিডনি থাকে। বিজ্ঞানীদের মতে একজন মানুষের
শরীরে একটি কিডনি ৩০% পর্যন্ত ভালো থাকলে স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারে।
অনেকেই বিভিন্ন কারণে একটি একটি কিডনি বিক্রি করে দেয়। বিশেষ করে বাংলাদেশের কোন
হাসপাতালে মানুষের কিডনি কেনাবেচা হয়।
পোস্টসূচীপত্রঃসবাইকে নিয়ে বিক্রি করার আগে অথবা ধারণা নেওয়ার জন্য সঠিক তথ্য এবং দাম জানার
চেষ্টা করে। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রতঙ্গের মধ্যে কিডনি অনেক বেশি টাকা দামে
বিক্রি হয়। কারণ খুব সহজেই কিডনি পাওয়া যায় না। বাংলাদেশে কিডনি বেচাকেনা
নিষিদ্ধ থাকাই প্রকাশে কেউ বিক্রি করতে পারেনা। কিন্তু এর আগে থেকেই কিডনি বিক্রি
নিষিদ্ধ রয়েছে। কিডনি বিক্রির দাম কত জানতে এই পোস্টটি পড়তে থাকুন।
কিডনি কি
কিডনি মানব দেহের অন্ত্যক্ত গুরুত্বপূর্ণ দুটি অঙ্গ। এই দুটি অঙ্গ কে সাকুনি বলা
হয়। কারণ এ দুটি অঙ্গ আমাদের শরীরের উৎপাদিত যাবতীয় রক্ত ছেকে সেখান থেকে
বর্জ্য পদার্থ আমাদের প্রস্রাব বা মূত্রের মাধ্যমে বের করে দেয়। কিডনিকে অনেকে
আবার বৃক্ষ বলেও ডেকে থাকে। আমাদের শরীরে যে দুটি কিডনি থাকে তার কাজ হল মানবদেহে
উৎপাদিত পানি ও তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ বা ইলেকট্রোলাইট পদার্থ যেমন পটাশিয়াম
সোডিয়াম ইত্যাদি সব পদার্থের ভারসাম্য বজায় রাখা।
কিডনি মানবদেহের অভ্যন্তর ভাগে উদর গব্বরের বা নাভির পিছনে অর্থাৎ কোমরের দুই
পাশে বা মেরুদন্ডের দুই পাশে অবস্থিত। যার দৈর্ঘ্য হয়ে থাকে চার থেকে পাঁচ
ইঞ্চি। এটিকে অনেকটা সিমে বিচির মত দেখা যায়। কিডনির রং খানিকটা লালচে বাদামের
মতো হয়ে থাকে। কিডনি সাধারণত পাতলা ও বৃক্ক সচ্ছ পেরিটোনিয়াম ঝিল্লি দ্বারা
আবৃত হয়ে থাকে। আশা করছি আপনারা কিডনি কি এবং এর কাজ কি তা বুঝতে পেরেছেন। আর এই
পোস্টটি আপনি আর কিছুক্ষণ পড়লেই জানতে পারবেন কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ
এর কোথায় এবং বাংলাদেশে কিডনির দাম কত এ সম্পর্কে। তাই পড়তে থাকুন।
কিডনি বিক্রি কেন্দ্র
প্রথমেই আপনাদেরকে একটি বিষয় জানিয়ে রাখি সেটি হল বাংলাদেশ কিডনি বিক্রি করার
নির্দিষ্ট কোন কেন্দ্র বা জায়গা নেই। বাংলাদেশে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অবৈধ পন্থায়
কিডনি বিক্রি করা হয়ে থাকে। তাই আপনার যদি কিডনির একান্তই প্রয়োজন হয়ে পড়ে
তাহলে আপনার আশেপাশে এমন কোন সহৃদয়বান ব্যক্তির কিডনি আপনি পেলেও পেতে পারেন। এর
জন্য আপনাকে খোঁজ করতে হবে।
এছাড়াও আপনি কিডনি খোঁজ করার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর সামনে
অথবা ঢাকা মেডিকেল কলেজের হাসপাতালের সামনে গিয়ে দেখতে পারেন। কারণ এই
জায়গাগুলোতে অনেক সময় কিডনি বিক্রি করার জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। তাই এই
জায়গাগুলোতে খোঁজ করলে আপনি আপনার কাঙ্খিত কিডনি পেতে পারেন।
এখন বলব কিডনি বিক্রি কেন্দ্র সম্পর্কে। বাংলাদেশ কিডনি বিক্রি করার কেন্দ্র
হিসেবে যদি কোন জায়গাকে চিহ্নিত করা হয় তাহলে সেটি কালাই বাজার কে করা যেতে
পারে। যদিও বর্তমানে বাংলাদেশে কিডনি বিক্রি করা অবৈধ। তারপরেও যদি কিডনি বিক্রি
কেন্দ্র হিসেবে কোন জায়গাকে চিহ্নিত করা হয় তাহলে সেটি কালাই বাজারে হওয়া
উচিত। কারণ বর্তমানে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় উঠে এসেছে যে কিডনি কেনাবেচার সবচেয়ে
বড় বাজার নাকি কালাই বাজার। যেটি জয়পুরহাট উপজেলায় জয়পুরহাটের কালাই বাজার
নামে পরিচিত।
আশা করছি আপনারা কিডনি বিক্রি কেন্দ্র সম্পর্কে কিছু তথ্য জানতে পেরেছেন। এখন
চলুন বাংলাদেশ কিডনির দাম কত এবং কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ এর কোথায় অথবা
কোন কোন হাসপাতালে বিক্রি করা হয় তা জেনে নেই।
কিডনি বিক্রি দাম
বিভিন্ন দরে কিডনি ক্রয় বিক্রয় করা হয়। মানুষের প্রয়োজন অনুসারে কিডনির দাম
ওঠা নামা করে। অনেকেই গরিব মানুষ রয়েছে তারা টাকার প্রয়োজনে নিজের শরীরের কিডনি
বিক্রি করে দেয়। একটি কিডনি বিক্রি করলে খুব সহজে একটি মানুষ চলাফেরা করতে পারে।
কিছু মানুষের কিডনি নষ্ট হয়ে গেলে তারা কিডনি ক্রয় করে আবার শরীরে স্থাপন করে।
কিছুদিন আগে সংবাদপত্রের মাধ্যমে কিডনি বিক্রির দাম প্রকাশ পেয়েছে। বর্তমান
শরীরের কিডনি বিক্রি হচ্ছে চার লক্ষ টাকা থেকে ৮ লক্ষ টাকা।
জীবিত মানুষের কিডনির দাম
জীবিত মানুষের কিডনির দাম একটু বেশি হয়ে থাকে। অনেকেই রয়েছে তারা
নিঃস্বার্থভাবে কিডনি বিক্রি করে। আবার কিছু মানুষ রয়েছে তারা বিনা স্বার্থে
বিভিন্ন মানুষের প্রয়োজনে জীবিত মানুষগুলো কিডনির দান করে দেয়। বিভিন্ন বয়সের
ক্ষেত্রে কিডনির দাম আলাদা ভাবে নির্ধারিত রয়েছে। আপনি যদি তরুণ প্রজন্মের ১৮
থেকে ২৫ বছরের মধ্য হয়ে থাকেন তাহলে কিডনির দাম 5 লক্ষ টাকা থেকে ৭ লক্ষ টাকা
বিক্রি করতে পারবেন। এবং একটু প্রাপ্তবয়স্ক ৩৫ থেকে ৬০ বছর পর্যন্ত হলে তিন লক্ষ
টাকা থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কিডনি বিক্রি করতে পারবেন।
বাংলাদেশে একটা কিডনির দাম কত টাকা
বর্তমানে বাংলাদেশে যে কোন জায়গা এবং হসপিটালে কিডনি বিক্রি নিষিদ্ধ রয়েছে।
প্রকাশে একজন মানুষ কখনোই বাংলাদেশে কিডনি বিক্রি করতে পারবেনা। কিছুকাল
বাজারে ব্যবসায়ী রয়েছে তারা মানুষের কিডনি ক্রয় করে বেশি দামে কিডনি বিক্রি
করে থাকে। বাংলাদেশে একটি কিডনি অনেক বেশি টাকা দামে ক্রয় বিক্রয় করা হয়।
এবং বয়সের উপর ভিত্তি করে কিডনির দাম নির্ধারিত রয়েছে। একজন মানুষ অনায়াসে
একটি কিডনি বিক্রি করে চলাফেরা করতে পারে। আপনি যদি একটি ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্য
মানুষের কিডনি ক্রয় করতে চান তাহলে খরচ হবে ৫ লক্ষ টাকা থেকে ৮ লক্ষ টাকা।
প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের একটি কিডনি ক্রয় করতে খরচ হবে তিন লক্ষ টাকা থেকে
সর্বোচ্চ ৬ লক্ষ টাকা।
কিডনি কোথায় বিক্রি করা যায়
নির্দিষ্ট কোন কিডনি বিক্রি করার বাংলাদেশে কোন জায়গা নেই। কারণ কিডনি বিক্রি
নিষিদ্ধ থাকায় অনেকেই গোপনে কেনাবেচা করে থাকে। কিছু মানুষ কিডনি কোথায় বিক্রি
করা হয় এই তথ্যগুলো জানার চেষ্টা করে। এবং অনেক মানুষ তারা নিজের কিনি বিক্রি
করার জন্য কোথায় গেলে কিডনি বিক্রি করা যাবে তথ্যগুলো অনলাইনে জানতে চাই।
বিভিন্ন হসপিটালে এই কিডনি গোপনে কেনাবেচা করা হয়। নিষিদ্ধ থাকায় আপনি কোন
হসপিটালে কিডনি বিক্রি করতে পারবেন না।
কিডনি বিক্রি হাসপতাল [ পুরো বিশ্ব ]
এই পোস্টটিতে শুরুতেই বলা হয়েছে শরীরে যে কোন অঙ্গ পতঙ্গ বিক্রি করা অবৈধ। ।
তারপরেও অনেকেই টাকার অভাবে, ঋণের দায়ে, পেটের দায়ে, কিডনি বিক্রি করে থাকে।
ইতিমধ্যে এই পোস্টটি থেকে আপনারা কিডনির দাম ও একটি কিডনি প্রতিস্থাপনের জন্য যে
পরিমাণ খরচ হয় তা সম্পর্কে জেনে গেছেন। পৃথিবীতে এমন অনেক হাসপাতাল রয়েছে
যেখানে কিডনি প্রতিস্থাপন করানো হয়। এমনকি বাংলাদেশেও বর্তমানে এমন কিছু
হাসপাতাল রয়েছে যেখানে কিডনি প্রতিস্থাপন করানো হয়।
আর বর্তমানে পৃথিবীতে এমন অনেক হাসপাতাল রয়েছে যারা কিডনি প্রতিস্থাপন করার
পাশাপাশি কিডনি বিক্রি করে থাকে। এমন কিছু হাসপাতাল যেমন বুর্জিল মেডিকেল,
সিটি- সংযুক্ত আরব আমিরাত, মেডিকানা ক্যামরিকা হাসপাতাল-ইস্তাম্বুল,
তুরুস্ক,অ্যাপোলো হাসপাতাল-চেন্নাই, ভারত, এসিবাডেম ফুল্যা হাসপাতাল-ইস্তাম্বুল,
মনিপল হাসপাতাল, দ্বারকা-দিল্লি, ইত্যাদি আরো অনেক হাসপাতাল রয়েছে। যেখানে
কিডনি প্রতিস্থাপনের পাশাপাশি বিক্রি করা হয়ে থাকে। এখন চলুন কিডনি বিক্রি
হাসপাতাল বাংলাদেশ এর কোথায় তা জেনে নেই।
কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ
আপনারা ইতিমধ্যেই পোস্টটি থেকে বাংলাদেশের কিডনির দাম কত এই বিষয়টি সহ কিডনি
সম্পর্কে আরো অনেক বিষয় জানতে পেরেছেন। এখন হয়তো আপনারা জানতে আগ্রহী হয়ে আছেন
যে কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ এর কোথায় বা বাংলাদেশের কোন কোন হাসপাতালে
অবৈধভাবে কিনে বিক্রি করা হয়। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক বাংলাদেশের কোন কোন
হসপিটালে কিডনি অবৈধভাবে প্রতিস্থাপন করে এবং কিডনি বিক্রি হয়।
বাংলাদেশে একটি নামকরা পত্রিকার তথ্য অনুযায়ী- যেসব হাসপাতালে অবৈধভাবে
কিডনি প্রতিস্থাপন এবং কিডনির সরবরাহ করা হয় সেই হাসপাতালগুলো হল- রাজধানীর
বারডেম হাসপাতাল, কলম্বো এশিয়া হেলথ কেয়ার ক্লিনিক,
ল্যাবএইড, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল, কিডনি
ফাউন্ডেশন, ইউনাইটেড হাসপাতাল সহ আরো বেশ কিছু বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে যেখানে
কিডনির সরবরাহ করা হয়। তবে উল্লেখিত এই হাসপাতালগুলোর বিরুদ্ধে বাংলাদেশের
গোয়েন্দা পুলিশ যথাযথ আইনি ব্যবস্থা ইতিমধ্য নিয়েছেন।
কিডনি বিক্রি হাসপাতাল চট্টগ্রাম
২০০৩ সালে চট্টগ্রাম শহরে ১২১ শতক জায়গার ওপর কিডনি ফাউন্ডেশন নামে একটি
হাসপাতাল চালু করা হয়। যেটি নগরীর জাকির হোসেন রোডে অবস্থিত। এই হাসপাতালটিতে
আপনারা সর্প টাকায় কিডনি ডায়ালাইসিস মেশিনের সাহায্যে কিডনি ডায়ালাইসিস করতে
পারবেন। এছাড়া আপনি এই হাসপাতালটিতে কিনে বিক্রি করতে পারবেন। সম্প্রতি এই
হাসপাতালটিতে বাংলাদেশের অনেকে লক্ষ লক্ষ টাকা অনুদান দিয়েছে।
এই হাসপাতাল চট্টগ্রাম শহরসহ দেশের আরও বিভিন্ন শহরে কিডনি রোগীদের একটি
নির্ভরতার প্রতীক হিসেবে করে তোলার লক্ষ্য কাজ করে যাচ্ছে চট্টগ্রাম কিডনি
ফাউন্ডেশন। এই হাসপাতাল নতুন আংটিকে সাজিয়ে তোলার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন
কৃতিপক্ষ কিডনি ফাউন্ডেশনকে বিশ তালা উচ্চতার একটি কমপ্লেক্স তৈরি করার অনুমোদন
দিয়েছেন। এই হাসপাতালটি বাস্তবায়ন করা হবে সাড়ে চার লাখ বর্গফুটের ফোর্স শেষে
তিনটি ধাপে দিয়ে। তাই আশা করা যাচ্ছে এই হাসপাতাল বাংলাদেশের কিডনি রোগীদের একটি
নির্ভরতার প্রতীক হবে।
কিডনি হাসপাতাল ঢাকা
বাংলাদেশে এমন অনেক হাসপাতাল রয়েছে সেখানে কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়।। এর মধ্যে
বেশিরভাগ হাসপাতালে ঢাকায় অবস্থিত। ঢাকায় অবস্থিত কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়
এমন কিছু হাসপাতাল হল কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতাল ও রিসার্চ ইনস্টিটিউট, ইনসাফ
বারাকাহ কিডনি ও জেনারেল হাসপাতাল,ধানমুন্ডি জেনারেল এন্ড কিডনি হাসপাতাল
লিমিটেড, সিকেডি ও ইউরোলাজি হাসপাতাল, কিডনি হাসপাতাল, SBF ব্যাপক কিডনি যন্ত
কেন্দ্র,ডায়াবেটিক ও কিডনি ওয়েলফেয়ার ফউন্ডেশন ইত্যাদি আরো অনেক হাসপিটাল রয়েছে।
এই হাসপিটাল গুলোতে আপনি কিডনি বিক্রি করতে পারবেন এবং কিডনি প্রতিস্থাপন করতে
পারবেন।
কিডনি ট্রান্সপ্লান্টেশন সার্ভিস
২০০৬ সাল থেকে ফাউন্ডেশন টি কিডনি ট্রান্সপ্লান্টেশন সার্জারি করে আসছে। ২০০৬ এর
পরিসংখ্যান মতে ২১৬ জন রোগীর কিডনি ট্রান্সফার প্ল্যানেটেশনের শতকরা ৯৮ ভাগ সফলতা
এসেছে। কিডনি ট্রান্সপ্লান্টেশন সার্জারি আইসিইউ সুবিধা সহ মোট খরচ ২,৩০,০০০
টাকা। কিডনি প্রদানকারী জন্য ২৫ লক্ষ টাকা এবং সকল ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষার খরচ
পৃথকভাবে পরিশোধ করতে হবে।
বাংলাদেশে কিডনির ডোনেশন সম্পর্কে দুইটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা রয়েছে।
-
কিডনি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ( Kidney Foundation Bangladesh): এটি
বাংলাদেশের প্রেমিনেন্ট ডায়ালাইসিস এবং কিডনি ট্রান্সপ্লান্টেশন
সেন্টার। এখানে হাসপাতাল, ল্যাব, ডায়ালাইসিস এবং কিডনি
ট্রান্সপ্লান্টেশন সেন্টার রয়েছে। এটি দেশের আপামর দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কিডনির
রোগ, ডায়াবেটিস এবং হাইপারটেশন রোগের সনাক্তকরণ, প্রতিরোধ এবং চিকিৎসার ওপর
বিভিন্ন গবেষণা করে থাকে।
-
জাতীয় কিডনি রোগ ও ইউরোলজি ইনস্টিটিউট ( NIKOU ): এটি ঢাকার
শেরেবাংলা নগর ধারায় অবস্থিত একটি সরকারি চিকিৎসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও
হাসপাতাল। এখানে বৃক্কের রোগীদের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা থেকে শুরু করে সব
ধরনের চিকিৎসা ডায়ালাইসিস এবং কিডনি ট্রান্সপ্লান্টেশন সেবা প্রদান করা
হয়।
শেষ কথা
কিছু মানুষ রয়েছে তারা টাকার অভাবে বিভিন্ন প্রয়োজনে নিজের শরীরের একটি কিডনি
বিক্রি করার চেষ্টা করে। সবাই কিডনি বিক্রি করার আগে সঠিক দাম জানতে চাই।
বর্তমানে অনেকেরই কিডনির দাম সম্পর্কে কোন ধারণা নেই। আপনাদের সুবিধার্থে
আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে কিডনি বিক্রির দাম উল্লেখ করেছি। আশা করি, আপনি আমাদের
সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে সঠিক কিডনির দাম কত জানতে পেরেছেন। ধন্যবাদ
ডোট ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url