""

মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায়

পেটের চর্বি অনেকেই পছন্দ করেন না। এছাড়াও বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে যে যাদের পেটে অতিরিক্ত চর্বি থাকে তাদের ডাইবেটিক,  হার্ট অ্যাটাক এছাড়াও অন্যান্য রোগ হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। বিভিন্ন গবেষণার উপর ভিত্তি করে আমরা জানবো কিভাবে আমরা পেটে চর্বি কমাতে পারি এবং কিভাবে আমরা পেটে চর্বি হওয়া বন্ধ করতে পারি। তো প্রথমে চলুন দেখি আমরা কিভাবে পেটের চর্বি হওয়া বন্ধ করতে পারি।

 ট্রান্সফ্যাট খাবার খাওয়া বন্ধ করতে হবে। যে সকল খাবারে ট্রান্সফ্যাট থাকে সেসব খাবার আমাদের বর্জন করতে হবে যেমন -কেক, বার্গার, কুকিজ, ডালডা যুক্ত খাবার, অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার, ভাজাপোড়া, এ জাতীয় ইত্যাদি খাবার থেকে আমাদের দূরে থাকতে হবে।

মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায়

সূচিপত্রঃ মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর সহজ উপায় ও ব্যায়াম

আপনার ওজন কমানোর চেষ্টায় দ্রুত সফলতা আনবে এমন ৭টি সকালের অভ্যাস আলোচনা করব। ওজন কমানোর সাথে সাথে আপনার শরীর সুস্থ রাখতেও এই অভ্যাসগুলো আপনাকে সহায়তা করবে।

১. আধা লিটার পানি খাওয়া।

 সকালে নাস্তা খাওয়ার আগে আধা লিটার পানি খেয়ে নিতে পারেন। সেটা তো একটু পেট ভরা লাগবে, তখন কম নাস্তা খেলেও মনে হবে পেট ভরে গেছে। আর পানিতে কোন ক্যালরি নেই, ওজন বাড়ায় না, তাই সকালে নাস্তা খাওয়ার আগে কোনরকম দুশ্চিন্তা ছাড়া আধা লিটার পানি খেয়ে নিতে পারেন। দিনের অন্যান্য বেলাতেও এই টেকনিক অবলম্বন করতে পারেন।

২. সকালে হেটে হেটে কাজে বা স্কুলে যাওয়া।

সকালে যখন কাজে যাচ্ছেন বা বাচ্চাকে স্কুলে নিয়ে যাচ্ছেন দেখেন হেটে যাওয়া যায় কি না। বেশি দূর হলে অল্প অল্প করে শুরু করুন। রিক্সাই গেলে একটু আগে নেমে ১০ মিনিট হেটে গেলেন । বাসে গেলে এক দুই স্টপ আগে নেমে বাকি টুকু হেটে গেলেন। গাড়ি ১০ মিনিট আগে কোথাও পার্ক করে হেটে গেলেন। আস্তে আস্থে হাটার পরিমান টা বাড়াবেন।  আর হাটার সময় দূত হাটার চেষ্টা করবেন । এই যে এই ভাবে প্রতিদিনের কাজের মধ্যে বা যাতায়াতের মধ্যে, যদি অল্প করে ব্যায়াম ঢুকাতে পারেন তাহলে নিয়মিত এই চর্চাটা থাকবে। শুধু ওজন কমানোর জন্য না, জেন কমার পরে সেই ওজন ধরে রাখার জন্য এবং শরীর সুস্থ রাখার জন্য ব্যায়াম করা অপরিহার্য।

৩.চিনি ছাড়া চা- কফি খাওয়া।

সকালে যদি চা- কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে সেগুলো চিনি ছাড়া খাওয়ার অভ্যাস করুন।চিনি থেকে খুব সহজে বারতি ক্যালরি আসে ওজন বেড়ে যায়। সুস্থ থাকার জন্য আলাদা করে চিনি খাওয়ার প্রয়োজন নেই। সেখান থেকে কোনো বিশেষ পুষ্টিও শরীর পাই না । তাই সাস্থকর খাদ্য অভ্যাসে চিনি যতটুকু এড়িয়ে চলা সম্ভব ততই ভালা। চা-কফিতে চিনি খাওয়া বাদ দিলে বা কমিয়ে দিলে তা ওজন কমাতে অনেক সহায়ক হবে। প্রথম প্রথম একটু খারাপ লগবে কিন্তু আস্তে আস্তে দেকবেন চিনি ছাড়া চা-ই ভালো লাগছে।

৪. সকালে ওজন মাপা।

গবেষনায় দেখা গেছে যে যারা নিয়মিত ওজন মাপে , তারা ওজন কমাতে বেশি সফল হয়। তাই সকালে ওঠেই আপনি আপনার ওজন মেপে ফেলতে পারেন। ওজন মাপার নিয়ম হচ্ছে সকালে বাতরুম সেরে খালি পেটে মাপা। ওজনটা একটা খাতাই বা ক্যালেনডারে টুকে রাখতে পারেন। ফোনে অনেক আ্যপ আছে  সেগুলিতে ওজন গ্রাপ আকারে দেখাই, তাহলে আপনি খেয়াল রাখতে পারবেন ওজন বারছে না কমছে। যদি দেখেন চেষ্টার পরেও ওজন কমছে না, তাহলে কারনটা খুজে বের করে সেই অনুযায়ী পরিবর্তন আনতে পারেন। ওজন মাপলে তো আর ওজন কমে না, কিন্তু দিনের শুরুতে ওজন মাপার ফলে আপনার মাথাই যে চিন্তাগুলো আসবে, হয়তো আপনি একটু বেশি হাটার সিন্ধান্ত নিবেন, বা আজকে ফাসফুট খাবেন না বলে ঠিক কররেন, এগুলো ওজন কমাতে সহায়তা করে।

৫. সকাল সকাল ব্যায়াম করা।

ওজন কমাতে হলে যে ব্যায়াম করতে হবে এটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় দিনের ব্যাস্ততায় সেটা পেছাতে পেছাতে আর করা হয়ে ওঠেনা। তাই সকাল সকাল আপনি ব্যায়াম টা সেরে ফেলতে পারেন। সেটা যেকোনো ধরনের ব্যায়াম হতে পারে, দড়িলাফ, দূত হাটা, দৈাড়, উটবস,ভারোত্তোলন ইত্যাদি। যেটা সুবিধা হয এবং আপনার ভালো লাগে এমন ব্যায়াম বেছে নিয়ে সকাল সকাল আপনার ব্যায়াম সেরে ফেললেন। দিনের শুরুটা তখন খুব সুন্দর হবে। তারপর বিকেলে সময় পেলে আবার করতে পারেন সেটা বনাস হয়ে গেলো।

৬. পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমানো।

সুস্থ থাকতে আমাদের যেমন খাদ্য দরকার, পানি দরকার তেমনি ঘুমও দরকার।আর ঘুম যে কেবল বিশ্রামের জন্য তা না। আমরা যখন ঘুমাই, আমাদের ব্রেন সচল থাকে এবং অনেক গুলো গুরুত্বপূর্ন কাজ করে। তবে আপনার মনে হতে পারে ওজন কমানোর সাথে ঘুমের কি সম্পর্ক। অনেক গুলো গবেষনায় দেখা গেছে কম ঘুমের সাথে অতিরিক্ত একটা সম্পর্ক আছে।সেটা বিভিন্ন কারনে হতে পারে। কম ঘুম হলে ক্ষুধা বেশি লাগতে পারে পরিমানে বেশি খাওয়া হতে পারে। অনেক বেশি ফ্যাট বা কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবারের প্রতি যোগ আসতে পারে। রাত জেগে থাকলে তখন আবার একটা কিছু খেতে ইচ্ছে করতে পারে। ঘুম কম হলে দিনে ক্লান্ত লাগতে পারে। দেখা গেল সেজন্য ব্যায়াম করা হচ্ছে না বা সময় নিয়ে ভালো খাবার খাওয়ার এনার্জি নাই, চটপট ফাস্টফুড বা প্রতিক্রিয়া জাত খাবার খেতে ইচ্ছে করছে। আমার দিনের পর দিন যদি ঘুম কম হয়, তাহলে মানুষের চাপ দেখা দিতে পারে যেটা আরো অনেকভাবে ওজন বাড়াতে পারে। তাই ওজন কমানোর সময় ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ভালো ঘুম দরকার। সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুম প্রয়োজন। সকালে উঠে একটু হিসাব করে দেখেন কতক্ষণ ঘুমালেন। যদি দেখেন ঘুম কম হচ্ছে তাহলে ঘুমের রুটিনে পরিবর্তন আনতে হবে।

৭. দ্বীনের জন্য একটা অ্যাকশন পয়েন্ট ঠিক করা।

এখন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা গবেষণার কথা বলি। কঠিন কিছু না শুনলেই বুঝতে পারবেন। অতিরিক্ত ওজনের ১০০ জন মানুষকে নিয়ে এই গবেষণাটা করা হয়। এই ১০০ জনকে দুই দলে ভাগ করা হয়েছিল। একদলকে বলা হয়েছিল প্রতিদিন সকালে ওজন মাপতে। আরেক দলকেও অকালে ওজন মাপতে বলা হয়েছিল। কিন্তু সাথে তাদেরকে বলা হয় ওজন মাপার পরে সেই দিনের জন্য একটি অ্যাকশন পয়েন্ট বা একটা কাজ ঠিক করতে যেটা ওজন কমাতে সাহায্য করবে। যেমন সেটা হতে পারে আজকে আমি টেবিলে বসা ছাড়া কোন খাবার খাব না। আজকে বন্ধুদের সাথে বসে আড্ডা না দিয়ে একসাথে হাঁটতে যাবো, রাত আটটার পরে আজকে কিছু খাব না, আজকে ১০ হাজার কদম হাঁটবো, এরকম যে কোন একটা জিনিস তারা সেই দিনের জন্য ঠিক করবেন। এরকম অনেকগুলো অ্যাকশন পয়েন্ট লিস্ট তাদেরকে দেওয়া হলো। সেখান থেকে প্রতিদিন তারা যেকোনো একটা বেছে নিবে। আর সপ্তাহ শেষে চিন্তা করবে যে কোন কাজটা ওজন কমাতে বেশি সাহায্য করছে। আট সপ্তাহ পরে দেখা হল কোন দলের কত ওজন কমলো। যারা প্রথম দলে ছিল অর্থাৎ যারা শুধু ওজন মেপেছে, তাদের ওজন কমেছে গড়ে এক কেজির মত। আর দ্বিতীয় দল যারা ওজন মাপার পরে একটা অ্যাকশন পয়েন্ট বেছে নিয়েছে, তাদের ওজন কমেছে গড়ে চার কেজির বেশি। অর্থাৎ দুই দলেরই ওজন কমেছে কিন্তু দ্বিতীয় দলের ওজন বেশি কমেছে। প্রায় তিন কেজির মত বেশি ওজন কমেছে। তাহলে এখান থেকে আপনার ওজন কমানোর জন্য কি করতে পারেন?

সকালে ওজন মাপার পরে সেই দিনের জন্য নির্দিষ্ট করে একটি অ্যাকশন পয়েন্ট ঠিক করে নিতে পারেন। ঠিকমত পালন করলে সেটা ওজন কমাতে সহায়ক হবে।

ওজন কমিয়ে বডি শেইপ ফিরে পাওয়ার উপায় :

একবার আপনার শরীরের ওজন হ্রাস হয়ে গেলেই কিন্তু আপনার শরীরে সঠিক শেইপ ফিরে আসে না। চামরার নিচের বাড়তি ফ্যাট কমে যাওয়ার কারনে চামরা ঝুলে পরে। যার কারনে ওজন কমানোর পরেও আপনার শরীর ফিট হয় না। ঝুলে যাওয়া চামরার কারনে দেখতেও খারাপ লাগে। আজকে আমরা এমন কিছু সহজ এবং কর্যকর টিপস জানবো । যার সাহায্য ওজন কমিয়ে বডি শেইপ ফেরত পাবেন এবং ঝুলে পরা স্কিন টানটান এবং ফিটফাট হবে । 


ওজন কমানোর পর শরীরের বিভিন্ন অংশের যেমন বাহু, পা, ঘাড়, চিবুক এবং অ্যাবসের চামরার নিচের বাড়তি ফ্যাট কমে যাওয়ার কারনে চামরা ঝুলে পরে।যার ফলে ওজন কমে যাওয়ার পরেও শরীর সঠিক শেইপ ফিরে পাই না । চলুন জেনে নি কিভাবে ঝুলে পরা স্কিন টাইট  করবেন । 


বাহুর ব্যায়াম: 

আপনি যখন ওজন হ্রাস করেন তখন আপনার ত্বক ঝলঝলে হয়ে যায় । চামরা ঝুলে পরে এবং দেখতে বাজে লাগে । ঝুলেপরা চামরা ঠিক করতে ওভারহেড স্ট্রেচেস করতে পারেন। এই ব্যায়ামটি ঝুলে যাওয়া চামরা ঠিক করে বাহুর নিখুত আকার দিতে সহায়তা করে । চলুন জেনে নি কিভাবে করবেন ওবারহেড স্ট্রেচ। 

  1. প্রথমে একটি প্রথমে একটি সরুস্থানে সোজা হয়ে বসুন এবং উভয়ই হাতে ডাম্বেল ধরে রাখুন । 
  2. এবার দুহাত সামনের দিকে নিয়ে হাতের তালু দিয়ে সম্মুখ দিকে মুখ করুন । 
  3. এখন আস্তে আস্তে ডাম্বেল গুলো সোজা উপরে তুলুন যাতে ডাম্বেল গুলো আপনার মাথার উপরে থাকে।
  4. আপনার কোনুই বাঁকা করুন এবং আপনার হাত আপনার কানের পিছনে রাখুন ।
  5. এভাবে পাশ থেকে ১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন তারপরে আস্তে আস্তে ছেড়ে দিন।
এভাবে ১০-১২ দিন করতে পারেন। ওজন কমানোর পর নিয়মিত এই ব্যায়ামটি করলে আপনার বাহুর ঝুলে পড়া চামরা সঠিক সেই সেইফ ফিরে পাবে ।

পায়ের ব্যায়াম:

ফ্যাট রাশ অভ্যন্তরীণ উরুকে বেশি প্রভাবিত করে পায়ের উরু চামড়ার নিচের বাড়তি ফ্যাট কমে গিয়ে চামড়া ঝুলে পড়ে। বেশ কয়েকটি ব্যায়াম রয়েছে যে আপনার উরুর যে আপনার বেশি গুলোকে টানটান করতে সহায়তা করতে পারে ।
  1. প্রথমে কোন এর উপর ভর করে পুরো হয়ে শুতে হবে।
  2. এবার আপনার বাম পা কি সোজা করুন এবং আপনার ডান পাটি ৯০ ডিগ্রি কোণে রেখে আপনার বাম পায়ের সামনে রাখুন।
  3. এখন আপনার বাম পার্টি সোজা রাখুন এবং আস্তে আস্তে উপরে তোলান যতক্ষণ না আপনার অভ্যন্তরে উরুতে কিছুটা প্রসারিত অনুভব করেন।
  4. এভাবে পারছিলেন থাকুন তারপর আবার আগের অবস্থানে ফিরে আসোন ।
  5. এটি দশবার করুন তারপর আবার আপনার বাম পাতে যান। যদি আপনার অভ্যন্তরে গুরুত্ব খুব বেশি ঝুলে যায় তবে আপনি সপ্তাহের চারবার এই অনুসরণটি করতে পারেন। 

ঘর ও চিবুকের ব্যায়াম:

ঘাড় ও যুবকের বাতি মেদ কেউ পছন্দ করেনা। ওজন কমানোর পরেও অনেক সময় ঘার ও চিবুকের বারতি মেদ কমে না । তাই আজকে আমরা আপনাদের কিছু কার্যকারী ব্যায়াম দেখাবো যা ডবল চিবুক ও ঘাড়ের বারতি মেদ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে এবং এটিকে নির্মূল করার জন্য নিয়মিত সেগুলো করার কার্যকর উপায়, ৩০ দিনের মধ্যে এর থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত এই সাতটি ব্যায়াম করতে থাকুন।
  1. প্রথমে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে মাথা পিছনে কাত করে সিলিং এর দিকে তাকান।
  2. এবার আপনার মুখটি খুলুন এবং বন্ধ করুন, ধীরে ধীরে আপনার দাঁতগুলো একসাথে স্পর্শ করো
  3. লক্ষ্য করুন আপনি আপনার চিবুক এর পেজগুলোতে কিছুটা টান অনুভব করতে পারছেন।
  4. এই অনুসরণটি দিনে ৫ থেকে ১০ বার পুনরাবৃত্তি করুন দেখবেন কার্যকর ফলাফল পাবেন।

অ্যাবসের ব্যায়াম:

মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায়


ওজন কমানোর পর পেটের অংশ বেশি ঝুলে যায়। ওজন কমিয়ে বডি সেইফ আগের মত হয় না। এখন কিছু কার্যকরী ব্যায়াম দেখাবো যার সাহায্যে পেটের ঝুলে পড়া স্কিন সঠিক সেইপ পাবে।
  1. প্রথমে ৯০ ডিগ্রি কোণে আপনার হাঁটু বাকিয়ে পিছনের দিকে শুয়ে পড়ুন।
  2. এবার আপনার মাথার পিছনে ঘাড় বাকানো ছাড়াই পিছনে রাখুন।
  3. এবার আস্তে আস্তে আপনার মাথাটি একবার উপর দিকে তুলুন তারপর কিছুক্ষণ রেখে মেঝেতে ছেড়ে দিন।
  4. এভাবে ৫ সেকেন্ড  ধরে আবার আগের অবস্থানে ফিরে আসন।
  5. ভালো ফলাফলের জন্য এই ব্যায়ামটি দিনে আপনি ৫ থেকে ১০ বার করতে পারেন।
নিয়মিত এই ব্যায়ামগুলো করলে আপনার বডি শেইপ ফিরে পাবেন। আমরা সবাই জানি কিছু পেতে হলে পরিশ্রম করতে হয়, তাই এই নিয়মগুলো মেনে মাত্র ৩০ দিন পরিশ্রম করুন নিরাশ হবেন না, নিজের উপর বিশ্বাস থাকলে অবশ্যই আপনি আপনার বডিকে সুন্দর গঠন দিতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডোট ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url